Bangla Gay Sex Story: Fucked Guy from My Village

Bangla Gay Sex Story: Guy from my village

Bangla Gay Sex Story: বাথরুমে গিয়ে শাওয়ারটা ফুল স্পীডে খুলতে গিয়েও একটু থমকাল অনিক। শ্রাবনের মেঘের মতই শাওয়ারের গিরতি হুই বারিষ এখনই ওর গায়ের এই বন্য গন্ধটাকে ধুয়ে মুছে সাফ করে দেবে। তারপর সেই কাঙ্খিত মুক্তি। জিতে গেছে ও শেষ মেষ। বঞ্চনার গ্লানি আর জেতার উন্মাদনা এই দুইয়ের মাঝামাঝি কি কিছু থাকে? ‘না যাইয়ো সাঁইয়া চুরাকে বাইয়া’ গুন গুন করে গাইতে গাইতে গিজার্ডের সুইচটা অন করে অনীক।

আর একবার নিজের শরীরের গন্ধটা নাকে নেয়। মেঠো মাটির গন্ধ নাকি ঐ ছেলেটার ঘামের গন্ধ। হাতটা আর কয়েকবার নিজের বুকে বগলে ঘষে গোঁফের ওপরে ঠেকাল। প্রশ্বাসের হাওয়ায় সেই মাদকতা মেশানো গ্রাম্য গন্ধ আর একটু জোরালো হল। জল ছেটা আয়নায় বুকের কালচে দাগ গুলোয় হাত বোলাতে বোলাতে নিজের চোখের দিকে তাকায়। বুঝে উঠতে পারে না ঠিক গন্ধটা খারাপ নাকি ভালো?

হাওয়ায় মাথার সামনের চুলগুলো ফুরফুর করে উড়ে এসে কপালে পড়ছে। পারফিউমের হালকা গন্ধটা হাওয়ায় মিশে গিয়ে নাকের ভেতর ঠোকা খাচ্ছে। জামার বোতামের ফাঁক দিয়ে হাতটাকে বুকের ওপর ঠেকাল রমেশ। হালকা রোমের উপর হাতটা একটু ঘষে নিয়ে নাকের কাছে নিয়ে আসতেই আবেশে চোখদুটো বুজে এল। ওর গায়ের গন্ধ।

এখনো লেগে আছে প্রতিটা রোমকূপে । লেগে থাকারই কথা। দামী সেন্টের গন্ধ। এই তো একঘন্টা আগেও গায়ের সঙ্গে লেপ্টে শুয়েছিল। সকালবেলার বাসি মুখের স্যাঁতলা গন্ধেও চুমুও খেয়েছে জোর করে। তারপর বাইকে করে বাসে তুলে দিয়ে গেল।

মেন রাস্তায় ওঠার পর রমেশ পেছন থেকে জাপটে ধরেছিল। ও বলল, সারা রাত না ঘুমিয়ে কি এনার্জি কমে গেছে? আর একটু জোর করে জাপটে ধরে রাখতে পারিস না? আমি তো দিল্লী চলে যাচ্ছি, আবার কবে ফিরব, আবার কবে দেখা হবে জানি না। পৌঁছে ফোন করিস। যে কোন দরকারে পাশে আছি। সত্যি আজকালকার দিনে এত ভাল মানুষও হয়! এত উদার, এত সহজ, দূর্বাঘাসের মত ছুঁয়ে বসে থাকা যায়।

ধর্মতলার মোড়ের বিখ্যাত টয়লেটটার একটু আগে, দূর থেকে যখন দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেছিল লোকটাকে, তখনই বুঝেছিল মালটা লাইনের হবে। কাছে গিয়ে একটু চোখের দিকে ইশারা করেছিল রমেশ, কিন্তু ও দিক থেকে কোন সিগন্যাল আসে নি। একটা বুড়ো লুঙ্গি পরা লোকের সঙ্গে দাঁত কেলাচ্ছিল মালটা। রমেশও বেশী পাত্তা না দিয়ে আর একটু এগিয়ে টয়লেটের ভেতরে ঢুকল।মালটা হেব্বি ছিল।

পেটাই চেহারা, মুখ ভর্তি দাঁড়ি, একদম মাচো পুরুষ। বাংলা সিনেমার জিতের মত।জিতের বিশাল ফ্যান ও। লাইফে একবার যদি জিতের ওইটা দেখতে পেত, আর কিচ্ছু চাইত না ভগবানের কাছে। বাথরুমটা শালা বুড়ো হাবড়া গুলোয় ভর্তি। সবাই এ ওরটা উঁকি মেরে দেখছে। ওই একমাত্র কম বয়েসী এই মুহুর্তে।

সবাই ওর ‘ছোট ভাই’ টা ধরার জন্য হামলে পড়ছে। বাল, এই বুড়োচোদা গুলোর জন্য ও নাকি অদ্দুর থেকে এখানে এসেছে! বুড়ো হয়ে মরতে চলল, তবু শখ কমেনি। ও বাইরে বেরিয়ে রাস্তার রেলিংটায় ঠেস দিয়ে দাঁড়ায়।

একটা কতি মাগী হেলতে দুলতে এদিকেই আসছে। আগে ওর খুব ভয় করত, কিন্তু এখন ও বুঝে গেছে এই ছিবড়ি গুলোকে একটু হাতে রাখতে হয়। ওরা এক আধবার চুষতে পেলেই খুশি। তারপর ওরা তোমার হয়ে ঝগড়া করে জান লড়িয়ে দেবে। ‘কি রে চিকনা চল বে ভেতরে চল, একটু লিকামটা চাটি।’

ও একটা চোখ মেরে বলে, পরে পরে আর একটু সন্ধ্যা হোক।

তোর পেছনের ঐ চিসসা মালটাকে দেখেছিস। হেব্বি দেমাক। যখন তখন এসে দাঁড়ায়, আর খুব ভাও খায়। দেব শালা হারামীকে একদিন!
ও পেছন ঘুরে দেখে সেই হিরো হিরো মালটা এদিকেই আসছে। ঠিকই ভেবেছিল শালা লাইনের আছে। চোখাচোখি হল একবার। একটু দূরে দাঁড়িয়ে মালটা সিগারেট ধরাল। বেশিই ঘ্যাম নিচ্ছে।

ও একবার ভাবল, এগিয়ে গিয়ে কথা বলবে, তারপর ভাবল, বাবা দরকার নেই। শহরের লোকেরা খুব হারামী হয়। কার মনের ভিতর যে কি আছে। তারপর সিভিল ড্রেসে পুলিশের লোকেরাও আসে শুনেছে। এর থেকে বরং আর দু একবার টয়লেটে ঢুকে যাকে হোক দিয়ে চুষিয়ে, আর এর-ওরটা ধরাধরি করে বেরিয়ে যাবে।

এই নিয়ে ওর পাঁচবার হল এখানে আসা। প্রথম বার মেদিনীপুরের এক বন্ধু ওকে নিয়ে এসেছিল। সেইবার চারদিকে এত ধোন দেখে ওর তো রসে পুরো প্যান্টটাই ভিজে গিয়েছিল ।

তারপর থেকে কোন না কোন সুযোগ পেলেই কোলকাতা আসার চেষ্টা করে ও। ইচ্ছে থাকলেও কি আর আসা যায়। কম দূর! কোথায় কেশপুর আর কোথায় কোলকাতা । সাইকেল, বাস আর ট্রেন মিলিয়ে প্রায় পাঁচ ঘন্টার জার্নি। ঘরেও তো কিছু বলে আসতে হয়, সব সময় কিই বা আর অজুহাত দেবে। নেহাতই কাল তিনোমুলের সভা ছিল। গ্রাম থেকে সবাইকে আসতে বলেছিল লোকাল নেতারা। চারটা বাস ভাড়া করা হয়েছিল। ওর তো এটাই মওকা।

মাকে বলে এসেছে, কোলকাতা যখন যাচ্ছিই বন্ধুর কাছে দুরাত থেকে সোমবার বাড়ি ঢুকব। নেমেই ও চলে গেছিল পার্ক স্ট্রিটের ঝিল পাড়ে। তারপর যতগুলো হোমো এরিয়া আছে এদিক ওদিক সব ঘুরে সন্ধ্যেবেলা লক্ষ্মীকান্তপুরে।শিয়ালদা থেকে সাউথে অনেকটাই যেতে হয়। লাইনের বন্ধু। মন্দের ভাল। ওই মালটা কিন্তু ওর দিকেই ঘুরে ঘুরে দেখছে। ওর আশে পাশে দু একটা অখবড়া মগা ছুঁকছুঁক করছে।

একবার সিগন্যাল দিয়ে দেখাই যাক। ও আবার বাথরুমের ভিতরে ঢোকে। বাথরুমটা আজ ভিড়ে উপচে পড়ছে। আয় আয় আয় আয় আয়…. ও মনে মনে অপেক্ষা করছে লোকটার জন্য। ঊফ বাঁড়া! মালটা ঢুকেছে। যা ভেবেছিল ঠিক তাই। ও এবার প্যান্টের জিপারটা লাগিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে। মালটাও আসছে পেছনে পেছনে। এবার ও হাঁটার গতি কমিয়ে দেয়।

ছেলেটা ওকে ক্রশ করে এগিয়ে যায় ফুটপাত ধরে। তারপর একটু থমকাল আর পেছন ঘুরে তাকাল। রমেশ বুঝতে পারল, ও দেখছে রমেশ ওর পেছনে পেছনে যাচ্ছে কিনা। এবার হাঁটার গতি বাড়িয়ে দিল রমেশ। দুজনে এখন পাশাপাশি হাঁটছে।

এবার ও সাহস করে জিগ্যেস করেই ফেলে, কিছু বলবে?
ছেলেটা এবার ওর দিকে তাকিয়ে হাসল। নাম কি তোমার?
রমেশ। তোমার?

আরে বাঃ! তোমার আর আমার নামের তো খুব মিল। আমার নাম রাকেশ। কোথায় থাকো তুমি?
আমি, আমি থাকি অনেক দূরে। মেদিনীপুরে। কলকাতায় একটা কাজে এসেছিলাম। বাড়ি ফিরছি। এখান থেকে হাওড়া যাবো। পাঁচটা পাঁচের মেদিনীপুর লোকালটা ধরতেই হবে।

মেদিনীপুর! আরে আমিও তো মেদিনীপুরের ছেলে। কি আশ্চর্য। দেশের ছেলে পেয়েছি যখন, তখন চলো, একটু গল্প করি। এই তো সবে চারটা বাজে। সাড়ে চারটায় বেরোলে পাঁচটা পাঁচের ট্রেন ইজিলি পেয়ে যাবে। এদিকটায় অনেক লোকজন। একটু ফাঁকায় চলো। ঐদিকটায় নতুন মেট্রোর কাজ চলছে। ওখানে একটা গলি আছে, লোকজন তেমন একটা যায় না। ওদিকটায় চল। এক ঝটকায় এত গুলো কথা বলে একটু দম নেয় রাকেশ।

তোমার বাড়িও মেদিনীপুরে? চোখে মুখে কেমন একটা প্রচ্ছন্ন বিশ্বাস ধরা দেয় রমেশের। সত্যি না কি?মেদিনীপুরের কোথায়?
পাঁশকুড়া।

ও। আমাদের ঘর অনেক দূরে। সেই কেশপুর। নাম শুনেছ? তোমার কথা সুনলে কিন্তু মেদনীপুরের লোক বলে মনে হয় না।

হ্যাঁ হ্যাঁ কেশপুরের নাম শুনব না আবার মেদনীপুর জেলার ছেলে হয়ে। আমার দুজন বন্ধুর বাড়ি ওইদিকে।

লাইনের বন্ধু?

না না। এমনি ফ্রেন্ড। একসঙ্গে কলেজে পড়তাম।কথা বলতে বলতে ছেলেটাকে আর একটু ভাল করে জরিপ করে রাকেশ। এমনিতে যদিও অনেকখন দেখার পরেই এগিয়েছে ও। ও এখানে মাঝে মাঝেই আসে। কিন্তু খুব একটা কারোর সঙ্গে যায় না। আজ অনেকদিন পর এই ছেলেটাকে ওর খুব মনে ধরেছে।

এর মধ্যে ঠিক সেই জিনিসগুলো আছে, যেগুলো ও অনেকদিন ধরে খুঁজছিল। এর সঙ্গে অনেক দূর যাওয়া যায়। মানে ঘনিষ্ঠতার সেই বেড়া ভেঙে ফেলার সীমানা ছাড়িয়ে। বেশ লম্বা ছেলেটা। কত হবে? পাঁচফুট এগারো? শ্যামলা গায়ের রং। মুখটা বেশ শার্প। ঠিক ভাবে গ্রুম করলে একে দিয়ে বেশ মডেলিং করানো যায়। আর গ্রামের ছেলে হলেও নিজের যত্ন করে বোঝা যাচ্ছে।

জোড়া ভ্রূ। কিন্ত সুন্দর করে শেপ করা। মুখে হালকা দাঁড়ি, সেটাও যত্ন করে ট্রিম করা। পরনে সস্তার টি শার্ট আর সস্তার জিন্স। হাতে একটা চেন দেওয়া ঘড়ি সেটাও ফুটপাথ থেকে কেনা বোঝা যাচ্ছে। পায়ে সাধারন একটা চপ্পল। পায়ের দিকে তাকাতেই মনের মধ্যে একটা অভক্তি ফুটে ওঠে। নখগুলো কেমন কালো কালো, ময়লা।

গ্রামের দিকে যারা চাষের কাজ করে তাদের পা গুলো এরকমই হয়, ও জানে। ছেলেটার হাতের নখগুলো কিন্তু আবার বেশ সুন্দর, লম্বা লম্বা আঙুল। ও ছেলেটার আঙুলের ফাঁকে নিজের আঙুলগুলো গলিয়ে দিল।
তোমার বয়েস কত?
কত মনে হচ্ছে?
২৪/২৫।

ওই রকমই। তুমি তো একদম ঠিকই ধরেছ। নিজের বয়স বেশ কয়েক বছর কম লাগছে জেনে একটু খুশিই হয় রাকেশ।

আমার কত বল তো?
তোমার আর কত হবে? একুশ?
না তেইশ। আমি একটু ফিটফাট থাকি তাই বয়স কম মনে হয় আমার। কোথায় যাচ্ছি আমরা? ওদিকে গিয়ে লাভ কিছু হবে?

আরে চল না। ভয়ের কিছু নেই। কিছু হলে হবে, নয়তো অন্য দিকে যাব। আরো শক্ত করে ছেলেটার হাতটা চেপে ধরে রাকেশ। ছেলেটাও দ্বিগুণ শক্ত করে তার বিশ্বাস জানান দেয়।

গলির ভেতরটায় ঢুকে একটা সিগারেট ধরায় রাকেশ। কেউ এসে গেলে যেন ভাবে শুধুমাত্র সিগারেট খেতে খেতে ওরা দুই বন্ধু আড্ডা দিচ্ছিল।

কটা সিগারেট খেলে তখন থেকে? আমি অনেক ক্ষন থেকেই দেখছিলাম তুমি সিগারেট খেয়েই যাচ্ছ। রাকেশের দু কাঁধের উপর হাতগুলো রাখে রমেশ। রাকেশও আর একটু ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আজ যেন লোকজন একটু বেশিই।
চল,চল এখানে কিছুই হবে না। অধৈর্য হয়ে পড়ে রমেশ। আমায় আবার বাড়ি ফিরতে হবে।

আরে আর একটু দাঁড়িয়ে যাও না। রমেশের হাতের উপর একটা চুমু খায় রাকেশ। রমেশ এবার ওর হাতটা রাকেশের প্যান্টের চেনের ওপর রাখে। ভেতরে ভেতরে একদম শক্ত হয়ে গেছে মালটা। রমেশের টাও সাপুড়ের ঝুলির ভেতর আটকে থাকা সাপের মত গর্জাচ্ছে।

কত বড় তোমারটা? ভালোই হবে মনে হচ্ছে সাইজটা।

হ্যাঁ বড়ই। তোমারটা? রমেশ এবার ওর বুকের মাংসল পেশী গুলো দলাই মলাই করতে শুরু করেছে। আহ, বেশ লাগছে। উত্তেজনায় ছটফট করে ওঠে রাকেশ। আজ তোমায় বাড়ি ফিরতে হবে না। আমার সঙ্গে আমার বাড়ি চল। সারা রাত মস্তি। এমন চরম সুখ দেব সারা জীবন মনে থাকবে।

না। না। আমি বাড়িতে ফোন করে বলে দিয়েছি। পরে যাব অন্য কোনদিন।

আরে বাড়িতে না বলে দাও। তুমি আজ আমায় গরম করেছ, ঠান্ডা না করে তোমায় যেতে দেব না। কথা বলতে বলতেই রমেশের প্যান্টের চেনের ভিতর হাতটা ঢুকিয়ে দেয় রাকেশ। জাঙিয়া পরা নেই।টিপিক্যাল গাঁইয়া। একটা বারমুডার উপর জিন্সটা পরেছে। কয়েকজন লোক আসছে দেখে হাতটা বের করে নেয় ও।

না গো আমি আজকে যেতে পারব না। পরের বার আসব, তখন যাব। এবার শক্ত করে আলিঙ্গন করে ওরা দুজন দুজনকে। চরম উত্তেজনা আর তাকে প্রকাশ না করতে পারার অস্বস্তি দুজনের চোখে মুখে।

না আমি আজ তোমাকে কিছুতেই ছাড়বো না। হাসতে হাসতে গায়ের উপর গড়িয়ে পড়ে রাকেশ। দু চোখে দুষ্টুমি মেখে বারমুডার ভেতরে হাতটা ঢুকিয়ে দেয়। মুঠোর ভিতর শক্ত করে ধরে লিঙ্গটাকে। যাবে বল আগে, নয়তো ছাড়বো না, আরো জোরে চাপ দেয়। আমাকে বিশ্বাস হচ্ছে না। আমিও তো গ্রামের ছেলে। তোমাকে কোন বিপদে ফেলব না। বল যাবে? বল, বল।

উফফ্ লাগছে। ছাড়ো ছাড়ো। লোক আসছে, লোক আসছে।

অমনি ভয়ে হাতটা বের করে নেয় রাকেশ। ছেলেটাকে আজ কিছুতেই ছাড়া যাবে না। তিন চার মাসের বেশী হয়ে গেল কারো সঙ্গে কিছুই হয় নি। গ্রাম্য অথচ আপাত স্মার্ট এই ছেলেটার মধ্যে একটা অন্য চার্ম আছে। কেমন যেন আনকোরা স্নিগ্ধতা।

হাসিতে গড়িয়ে পড়ে ছেলেটা। কেমন ভয়টা দেখালাম। কোথায় গেল সব বীরত্ব? সামনের দিকে একটু ঝুঁকে এসে রাকেশের কানের লতি কামড়ে ধরে ও।

বাসের মধ্যে দুজনে পাশাপাশি বসে । হাতে হাত রেখে। যেন কতদিনের পরিচয়। মুহুর্ত গুলো ওদের সমাজে এরকমই হয়। মুহুর্তে পরিচয়, মুহুর্তে একেবারে আপনার জন, তারপর চরম ঘনিষ্ঠতা আর….

আর কোন ঠিকানা নেই। এক এক সময় নিজেকে খুব নিঃসঙ্গ লাগে রাকেশের। হোপলেশ জীবন। রবিবারের ফিরতি বাস। লোকজন কম।অনেক সিটই ফাঁকা পড়ে আছে। বাসের মধ্যেই এদিক ওদিক খেয়াল করে ওর ঠোঁটে নিজের ঠোঁট গুলো ডুবিয়ে দেয় রমেশ।

রাকেশও সন্তপর্ণে কামড়ে ধরে ঠোঁট গুলো। কোলের ওপর ব্যাগটা ঢাকা দেয়। রমেশ ব্যাগের নীচ দিয়ে ওর প্যান্টের ভিতর হাতটা ঢুকিয়ে দেয়। লোকজনের সামনে সবাইকে আড়াল করে এই যে আদর, এর অনুভুতি অন্যরকম। ছেলেটার হাতে জাদু আছে।

ও যখনই রাকেশের গলা বুক ছুঁয়ে যাচ্ছে, অদ্ভুত এক শিহরণ খেলে যাচ্ছে শরীরে। আষাঢ়ের প্রথম বৃষ্টি যেমন প্রতিটি শুকনো ঘাসের শিকড়ে এক মাদকতা এনে দেয়। আচ্ছা রমেশ, বলছি তুমি কিন্তু বাড়িতে গিয়ে আমায় দাদা বলে ডাকবে। আমি একটা দারুন গল্প ভেবে রেখেছি মাকে বলার জন্য।

আমাকে আবার বাড়িতে কেস খাইয়ো না।দুচোখে মোমের মত হাসি ছড়িয়ে দেয় রাকেশ। আমি এই প্রথম কাউকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছি। তুমি হয়তো বিশ্বাস করবে না, কিন্তু ভগবানের দিব্যি, এর আগে এইরকম কাউকে কখনোই নিয়ে যাই নি বাড়ি।

তাহলে আমাকে নিয়ে যাচ্ছ কেন? আমি তো সাধারণ গ্রামের ছেলে। তোমার কত সুন্দর বডি। তুমি তো কত ভালো ভালো ছেলে পাও নিশ্চয়। বাড়িতে নিয়ে যাও না তাদের?

কি জানি, তোকে কেন এত ভালো লেগে গেল। মাথাটা রমেশের কাঁধে এলিয়ে দেয় ও। ওর মাথার চুলে বিলি কেটে দেয় ছেলেটা। তোর হাইট কত? পাঁচ ফুট এগারো তো হবেই। আর্মিতে যোগ দিস নি কেন? রমেশকে আর্মির পোশাকে একবার কল্পনা করে ও।

আরে গ্রামে অতশত খবর কি আর সবসময় পাই। তাও চেষ্টা করেছি। কিন্তু হয় নি। আমি ভাবছি তুমি এত আপন হয়ে যাচ্ছ কেন? মনে হচ্ছে যেন কত দিনের চেনা। এত আদর সবই তো এক রাতের খেলা।তারপর তো আর চিনতেই পারবে না। ফোন করলে ফোনও ধরবে না জানি। তোমাদের সঙ্গে আমাদের আকাশ পাতাল তফাত। চাষীর ঘরের ছেলে আমরা, চাষ করি মাঠে ঘাটে জল কাদায়।

তাতে কি? আমিও তো তোর মত সাধারণ ছেলে। তুই যা আর আমি ও তাই। দুজনেই মানুষ আর, দুজনের দুজনকে ভাল লেগেছে তাই এখন তোর কোলে আমি। আর দেখবি আমি অন্যদের মত একটুও নয়। আজ রাতেই তুই বুঝতে পারবি। তোকে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছি কি এমনি এমনি? এটাও কিন্ত একরকম ভালবাসা। তোকে যদি ভাল নাই বাসতাম তোর সঙ্গে কি আর সারা রাত একসাথে থাকার কথা ভাবতাম?

একটু আগেই বৃষ্টি হয়ে গেছে। চাঁদ আর মেঘও অবাধ যৌনতায় মেতেছে আজ ওদের মত। ছাদের কিনারায় দুটো নগ্ন শরীর পরস্পরকে জড়িয়ে। আদরের ফাঁকে ফাঁকে টুকরো কথোপকথন দুজনকে শরীরের অলিন্দ থেকে মনের দরজার আড়ালে নিয়ে যায়।

তোমার আসল নাম কি তাহলে? অনীক নাকি রাকেশ? তোমার মা তো অনীক বলে ডাকছিল তোমায়।

নামে কি যায় আসে বাবু। অনীক হোক বা রাকেশ, আমি তো সেই আমিই থাকবো। আমায় আর একটু জোরে জড়িয়ে ধর না। তোর ওই লম্বা লম্বা হাতগুলোতে যত জোর আছে। আহ। আই আ্যম লাভিং ইয়োর বডি স্মেল। তুই কোন ডিও ইউজ করিস না, না? খুব ন্যাচারাল একটা গন্ধ।

না গো। খুব একটা করি না। সেন্টের গন্ধে আমার মাথা ধরে আসে। কিন্তু তোমার গায়ের সেন্টটা বেশ ভাল। অনেক দামী হবে নিশ্চয়ই।

তোর গায়ের এই সোঁদামাটির গন্ধ অনেক বেশী দামি। চোখের উপর একটা চুমু খায় রাকেশ। বিয়ে করবি আমায়?

তুমি আমায় বিয়ে করবে! রমেশ হাসতে হাসতে গড়িয়ে পড়ে ওর গায়ের উপর। মজা করছ, কর। একটা তো রাত। যা খুশি করে নাও।

মজা নয় রে। যদি সত্যি করে বলি, করবি?
আলিঙ্গনটা আরো জোরালো হয় ওদিক থেকে।

তুই তো আবার বলছিলি, বাড়ির সবার খুশি তো দেখতেই হবে। তোকে বিয়ে করতেই হবে। পারবি তোর মাকে বলতে যে তুই একটা ছেলেকে বিয়ে করবি?

সব কথাই বাড়িতে বলতে হবে কেন? তুমি যেখানে থাকবে আমি চলে আসব। বাড়িতে বলবো তোমার বাড়িতে আমি কাজ করি। চোখ গুলো চাঁদের ঝাপসা আলোতেও চকচক করে ওঠে রমেশের। জানো একবার আমার গ্রামের ছেলে গুলোকে বলেছিলাম, আমার ছেলেদের বেশী ভাল লাগে।

ওরা বলল ফাটা বাঁশে ধোন ঢুকিয়ে ধোনটা কেটে বাদ দিয়ে দে। সেই থেকে ওরা খুব মজা করত। তারপর তো গ্রামের একটা মেয়ের সঙ্গে প্রেম করলাম। এখন ওরা আর এসব নিয়ে মজা করে না।

চল ঘরের ভিতর যাই।আজ সারা রাত আমায় পাগলের মত আদর করবি? আমার সারা শরীরে ভালবাসার চিহ্ন এঁকে দিবি। লাভ বাইটস বলে যাকে। এত এত লাভ বাইটস, যেন তোকে আমি কোন দিনও না ভুলি। গুনে গুনে পঞ্চাশটা চাই আমার। রমেশ ওর কথা শুনে মাতাল হয়ে ওঠে। নেশার ঘোরে সারা শরীর জুড়ে ভালবাসার চিহ্ন আঁকতে থাকে। এত প্রেম, এত প্রেম সারা দুনিয়া আজ যেন পায়ের তলায়।

আয় একটা ছবি তুলি দুজনের। আমাদের প্রথম ভালবাসার চিহ্ন। ওর এই আদরের আহ্বানে ধরা দেয় রমেশ। প্রাগৈতিহাসিক দুটো প্রানী পৃথিবীর সব কিছু ভুলে নিজেদের প্রতিটা রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিচরন করে বেড়ায়।

মাল ফেলবি? আমি আর পারছি না রে রমেশ। তুই তোর বীর্য দিয়ে আমার শরীর ভরিয়ে দে। চলকে চলকে পড়বে আর সেই উষ্ণতা আমি শুষে নেব সারা জীবনের মত। এক মিনিট। লেট মি রেকর্ড আওয়ার কামিং আউট স্টোরি। হালকা দুষ্টু হাসি রাকেশের চোখে মুখে।

মানে?

মানে তুই আমার গায়ে ফেলবি, আমি মোবাইলে ভিডিও রেকর্ড করব। আমি যখনই মিস করব তোকে, খুলে খুলে দেখব। ওর কপালে, চোখে চুমু এঁকে দেয় রাকেশ। ভয় নেই রে পাগল, তোর ফেস রেকর্ড করব না। নে শুরু কর।

আষাঢ়ী, আষাঢ়ী। বাস কন্ডাকটরের চিৎকারে ঘুমটা ভেঙে যায় রমেশের। এই সবে আষাঢ়ী পৌঁছেছে। এখনো অনেক বাকী। কাল কি ঠিকঠাক সুখ দিতে পেরেছে ও মানুষটাকে? কি জানি, যা যা বলেছে সবই তো করেছে ও। একবার কি ফোন করবে?

না থাক। বাড়ি পৌঁছেই ফোন করা যাবেখন। বাসের শব্দে শোনাও যাবে না ভাল। কাল ওর সারা গায়ে যা দাগ করেছে, এখন দশ দিন থাকবে ওই দাগ। পাগল লোক কোথাকার। আর একবার বুকের ভিতর হাতটা ঢুকিয়ে ওর গায়ের গন্ধটা নাকের উপর ধরে।

গন্ধটা ভাল নাকি খারাপ। এখনো ভেবে উঠতে পারেনা রাকেশ। লোকে যে বলে গুড সেক্স সেশান টেনশন কমায়, সত্যিই তাই, আজ বেশ রিলাক্সড লাগছে। চাকরি নেই বলে যে টেনশান ছিল সেটা আজ নেই। সেই কবে থেকে পাগলের মত গ্রামের ছেলে খুঁজে বেড়াচ্ছে ও।

দু এক জনকে পেয়েওছে আগে কিন্তু কেউই ঠিক পদের নয়। শেষ মেষ ও খুঁজে পেল ওর কত দিনের কাঙ্খিত সেই জন কে। ওর সারা শরীরে তার ভালবাসার প্রমান। মোবাইলে কয়েদ করা ওদের সেই গ্রাম্য ভালবাসার মুহূর্ত। আঃ কি পরম শান্তি। তিন মাসের উপোষী শরীর মন অবশেষে মুক্তি পেল।

Read the hot and steamy Bangla gay sex story of two horny guys from the same village hooking up in the big city by chance!

Finally he is the winner of the truth or dare game. It was about to get a village guy, sex with him with more than fifty love bites and record it as a proof. (ফাইনালি হি ইজ দ্য উইনার অব দিজ ট্রুথ অর ডেয়ার গেম। ঈট ওটু গেট আ ভিলেজ গে গাই, সেক্স উইথ হিম উইথ মোর দ্যন ৫০ লাভ বাইটস অ্যান্ড মেক আ ভিডিও ক্লিপ অব দেয়ার লাভ মেকিং। )

নিজের নিজেকে ভেঙে জেতার আনন্দ। আজ রাতে ফুল টু সেলিব্রেশন। কিন্তু ওর ততটাও কেন আনন্দ হচ্ছে না।

শাওয়ারটা ফুল স্পিডে খুলে দেয় অনিক। গরম জলের তোড়ে সমস্ত মেঠো গন্ধ ধুয়ে যেতে থাকে।